পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে – এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যা আমাদের দেশে অনেকের মনে আছে। পাসপোর্ট হলো একটি মূল দলিল যা আপনার সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য উল্লেখ করে, যেমন আপনার নাম, পিতার নাম, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা ইত্যাদি। পাসপোর্ট দরকার হলে বাংলাদেশ যাওয়ার জন্য নতুন পাসপোর্ট করতে হবে বা আপনার পাসপোর্ট মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে তাহলে রিনিউ করতে হবে।
পাসপোর্ট নিবন্ধনের সময় পাসপোর্ট খাতা খোলা হয় যা নির্দিষ্ট মূল্যে করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশে পাসপোর্ট খাতা খোলার জন্য সমস্তকিছু মিলিয়ে বিবেচনায় নেওয়া হয়। যদি আপনি সাধারণ খাতা খোলার জন্য আবেদন করেন তবে আপনার পাসপোর্ট খাতা খোলার জন্য ৩৫০০ টাকা দিতে হবে। আপনি সাধারণ খাতা খোলার জন্য আবেন করে পাসপোর্ট দ্রুত পেতে চাইলে তবে সেক্ষেত্রে একটি আবেদন ফি প্রযোজ্য হয়। আবেদন ফি তবে নির্দিষ্ট হয় না এবং এটি আপনার পাসপোর্ট ধরণ, মেয়াদ ও আবেদনকারীর স্থায়ী ঠিকানা উপর নির্ভর করে পরিবর্তন করে।
২০টি লাভজনক গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া
২০ টি ছোটখাটো ব্যবসার আইডিয়া | সেরা ব্যবসার আইডিয়া
২৬ টি টাকা ছাড়া ব্যবসা করার উপায় | পুজি ছাড়া ব্যবসা আইডিয়া
বাংলাদেশে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি 2023
অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা বাংলাদেশ | 20 টি লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া
ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো বা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ।
অনলাইনে ইনকাম করার উপায় | ৫ টি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার উপায়
এসইও কিভাবে শিখবো | ২০ মিনিটে SEO শিখে যেকোনো ওয়েবসাইট SEO করুন।
পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে – যদিও পাসপোর্ট খাতা খোলার জন্য নির্ধারিত মূল্য পার্টিকুলার স্থায়ী নয় এবং তা আবেদনকারীর সংখ্যা এবং পাসপোর্টের ধরনে ভিন্নতা উপস্থাপন করে। আপনি একটি পাসপোর্ট অনুমোদন বিষয়ে সাধারণতঃ ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে জানতে পারেন। সমস্ত আবেদনকারীর জন্য পাসপোর্ট আবেদনের সাথে সাথে বিনা খরচে দেশের সীমান্ত পার করতে পারেন।
তবে, আপনার পাসপোর্ট প্রদর্শন করার সময় সেই দেশে যে কোন আন্তঃসীমান্ত অথবা প্রবেশকারীর জন্য পর্যাপ্ত সংশ্লিষ্ট ডকুমেন্ট নিয়ে যেত যেমন জাতীয় পরিচয়পত্র, ট্যুরিস্ট ভিসা ইত্যাদি। পাসপোর্ট করতে গেলে আপনার আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলি ভালভাবে পূর্ণ করতে হবে। এছাড়াও নিজের সমস্ত তথ্যগুলি সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে যেন আপনার আবেদনটি অসম্পূর্ণ থাকে না এবং আবেদনপত্র নিয়মিতভাবে পূর্ণ করা হয়।
পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে
এখন আসা যাক পাসপোর্ট করার মূল্যের কথায়।
সাধারণতঃ পাসপোর্ট আবেদনের ফি বিভিন্ন স্তরের হতে পারে এবং এটি আবেদনকারীর সংখ্যা এবং পাসপোর্টের ধরন উভয়ে ভিন্নতা উপস্থাপন করে। পাসপোর্ট নির্বাচনের সময় ফি নির্ধারণ করা হয় এবং আবেদনকারীর সংখ্যা এবং পাসপোর্টের ধরন উভয়ে ভিন্নতা উপস্থাপন করে।
উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি একজন বাংলাদেশি হন এবং একটি নতুন পাসপ োর্ট পেতে চান, তবে আপনার জন্য ব্যবহারযোগ্য পাসপোর্টের ধরন হবে অভিভাবকের সঙ্গে একই হলে সম্ভবত শিশু পাসপোর্ট। আবেদনকারী সংখ্যার উপর নির্ভর করে ফি পরিবর্তিত হতে পারে।
বাংলাদেশ সরকার পাসপোর্ট আবেদনকারীদের জন্য একটি ফি তালিকা প্রকাশ করেছে যা কমপক্ষে ১০০ টাকা হতে পারে। পাসপোর্ট আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে এই ফি উল্লেখপূর্ণ নয়, কারণ এটি সংখ্যার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। তবে, বিশেষ ক্ষেত্রে আবেদনকারীদের জন্য ফি উন্নয়ন করা হতে পারে।
একজন বাংলাদেশি পাসপোর্ট আবেদনের জন্য অবশ্যই অনলাইনে একটি পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। পাসপোর্ট আবেদন ফরমে আপনাকে নিচের ডকুমেন্টগুলি প্রদান করতে হবে-
- নিজের জন্ম সনদ বা একই মানের দলিল
- উচ্চ শিক্ষ প্রদর্শনী পরীক্ষার সনদ বা একই মানের দলিল
- নিজের জন্ম সনদ বা একই মানের দলিল থেকে পিতার নাম ও স্থায়ী ঠিকানা সম্পর্কে তথ্য
যদি কোন বিশেষ কারণে নিজের সনদ না থাকে, তবে উপযুক্ত কারণ উল্লেখ করে একটি নোটারাইজ্ড স্টেটমেন্ট দিতে হবে।
এছাড়াও, আবেদনকারীর ছবি সঠিক আকার এবং মানে হতে হবে। সঠিক ছবি উপলব্ধ না থাকলে, একটি ছবি স্ক্যান করে অনলাইনে আবেদন করা যেতে পারে।
একবার আবেদন জমা দেওয়ার পর, আবেদনকারীকে কিছু দিনের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে হবে। পাসপোর্ট উপাদানের মধ্যে শামিল থাকবে আপনার ফটো ও সকল প্রমাণপত্র।
এবার সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যাক, “পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে?” বাংলাদেশে পাসপোর্ট ফি পরিবর্তিত হয় আবেদনকারীর সংখ্যার উপর নির্ভর করে।
পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে?
পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে – বর্তমানে, সাধারণ সমস্ত বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য পাসপোর্ট ফি ৫,৫০০ টাকা। যদি আবেদনকারীর জন্ম সনদ বা সম্মানপত্র উল্লেখ করে একটি অতিরিক্ত ফি ১,০০০ টাকা লাগতে পারে। এছাড়াও, জরুরি পাসপোর্ট পেতে চাইলে আবেদনকারীর পাসপোর্ট ফি দ্বিগুণ হতে পারে।
এছাড়াও, যদি আবেদনকারী পাসপোর্ট পেতে সময় সীমার প্রবলতা দেখায়, তবে তিনি পাসপোর্ট ফি উল্লেখ করে একটি প্রকল্প করতে পারেন। এই প্রকল্পটি হল একটি জরুরী পাসপোর্ট সেবা, যা আবেদনকারীকে সাধারণ সমস্ত আবেদনকারীর পাসপোর্ট ফির দ্বিগুণ থাকতে হবে। যদি একজন ব্যক্তি একটি জরুরী পাসপোর্ট প্রয়োজন না হয় তবে সাধারণ পাসপোর্ট আবেদন করা যেতে পারে।
৭দিনে কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় এবং মুখের তৈলাক্ততা দূর করার উপায়
মেয়েদের তলপেটে ব্যথা কমানোর উপায় |তলপেটে ব্যথা কিসের লক্ষণ
মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ জেনে নিন না হলে মৃত্য ও হতে পারে।
৭দিন এর মধ্যে মেয়েদের পেটের মেদ কমানোর উপায়
মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়
খাবার খাওয়ার পর বমি হওয়ার কারণ | বমি হলে কি খাবার খাওয়া উচিত
সবশেষে,
পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে – আমরা বলতে পারি যে পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে আবেদনকারী একটি পাসপোর্ট অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। একজন বাংলাদেশি নাগরিক হলে, তিনি পাসপোর্ট অনলাইনে সহজেই আবেদন করতে পারেন। আবেদন ফরম পূরণের পরে তিনি পাসপোর্ট ফি পেমেন এবং উপস্থিত হয়ে থাকার পর তাঁর ফটো এবং স্বাক্ষর নেওয়া হবে। এরপর আবেদনকারীকে তাঁর পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
তবে বিদেশে জন্মগ্রহণ বা কোনও অন্যান্য কারনে পাসপোর্ট করার জন্য নিয়মাবলী আলাদা হতে পারে। বিদেশে জন্মগ্রহণ বা বাংলাদেশের সরকারী কর্মচারী হলে, পাসপোর্ট ফি কম হতে পারে। বিদেশে প্রতিষ্ঠিত কোনও কোম্পানি বা অফিস থেকে একটি পাসপোর্ট বিনা যাত্রীস্থানে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রেও পাসপোর্ট ফি কম হতে পারে।
একটি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে এই প্রশ্নটি কমপক্ষে একজন নাগরিকের মনে হয়। তবে পাসপোর্ট ফি বিভিন্ন ক্যাটাগরির নাগরিকদের জন্য ভিন্নভাবে নির্ধারিত করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের অনলাইন পাসপোর্ট সার্ভিস কেন্দ্র এর ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়েছে যে, সাধারণ শ্রেণীর নাগরিকদের জন্য পাসপোর্ট ফি ৫,৫০০ টাকা এবং অতিরিক্ত জরুরি ক্ষেত্রে পাসপোর্ট ফি ১০,০০০ টাকা।
বাংলাদেশের বাইরে থাকা নাগরিকদের জন্য পাসপোর্ট ফি পরিবর্তনযোগ্য হয়েছে এবং এটি বিভিন্ন দেশে পরিবর্তিত হতে পারে। একটি পাসপোর্ট ফি প্রদানের পর তাঁর মেয়াদ পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত সেটি বৃদ্ধি পায় না। সেক্ষেত্রে পুনরায় পাসপোর্ট ফি প্রদান করতে হয়।
